জাতীয় উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় নারীকে সম্পৃক্তকরণ ও নারীর সার্বিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা সুষম উন্নয়নের একটি অপরিহার্য পূর্ব শর্ত। এ উপলব্ধি থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের সংবিধানে নারী ও পুরুষের সমঅধিকার নিশ্চিত করেন ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নির্যাতনের শিকার ও ক্ষতিগ্রস্হ নারী সমাজের পূনর্বাসনের জন্য ১৯৭২ সনের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ নারী পূনর্বাসন বোর্ড গঠন করেন। পরবর্তীতে ১৯৭৪ সনে জাতীয় সংসদে আইন পাশের মাধ্যমে নারী পূনর্বাসন বোর্ডকে বাংলাদেশ নারী পূনর্বাসন ও কল্যাণ ফাউন্ডেশনে রূপান্তরিত করা হয়। যা বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করে আজ মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর। জাতীয় উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় নারীকে সম্পৃক্তকরণ ও নারীর সার্বিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা সুষম উন্নয়নের একটি অপরিহার্য পূর্ব শর্ত। এ উপলব্ধি থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের সংবিধানে নারী ও পুরুষের সমঅধিকার নিশ্চিত করেন ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নির্যাতনের শিকার ও ক্ষতিগ্রস্হ নারী সমাজের পূনর্বাসনের জন্য ১৯৭২ সনের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ নারী পূনর্বাসন বোর্ড গঠন করেন। পরবর্তীতে ১৯৭৪ সনে জাতীয় সংসদে আইন পাশের মাধ্যমে নারী পূনর্বাসন বোর্ডকে বাংলাদেশ নারী পূনর্বাসন ও কল্যাণ ফাউন্ডেশনে রূপান্তরিত করা হয়। যা বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করে আজ মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস